রাফীর সাথে অনেক বিষয়ে মতের মিল না হলেও এই বিষয়ে একমত ছিলাম যে সুড়ঙ্গ বড় স্কেলে নির্মান করতে হবে। বিগ ক্যানভাস !
বাংলা চলচ্চিত্রের সুবাতাস পাওয়া যাচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরেই । ইন্ড্রাস্ট্রির সিনেমা ধ্যানজ্ঞান করা সংশ্লিষ্ট সকলে নিজের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ করার চেষ্টা করছেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের এই জোয়ারকে অবিচল রাখার জন্য।
রাইহান রাফি আমাকে বেশ আগেই সুড়ঙ্গের গল্প শুনিয়েছিল । তখনি মনে হয়েছিল এই গল্পের, প্রতিটি চরিত্রের সম্ভাবনা বেশ বড়।
যখন শাহরিয়ার শাকিল সিনেমা হলের প্রোপোজাল নিয়ে আসলো এই বড় ক্যানভাসের ভিশনটা নিয়ে তখনই একবাক্যে রাজী হয়েছিলাম চরকির প্রথম কোপ্রোডাকশন সিনেমা-ওটিটি’র কোলাবোরেশনে ।
এই কোলাবরেশনে আলফা আই ও চরকির সকলে তাদের সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করে গেছেন যেন প্রেক্ষাগৃহে ও পরবর্তীতে ওটিটিতে একটি সফল প্রোজেক্ট হয় সুড়ঙ্গ।
এই কোপ্রোডাকশন সফল হলে বাংলা চলচ্চিত্রের সম্ভাবনা বেড়ে যাবে আরো শতগুন ! এক্ষেত্রে দর্শকের সহযোগীতাও লাগবে সর্বোচ্চ।
এবার ঈদে দলে বলে হলে যান । উদযাপন করুন চলচ্চিত্রের এই জোয়ারকে ।

সুড়ঙ্গ সংশ্লিষ্ট সকলে, শিল্পী-কলাকুশলী,নির্মান টিম,প্রোডাকশন টিম, চিত্রগ্রাহক টিম,ক্রিয়েটিভ টিম, প্রচার-বিক্রয় টিম, সকল প্রোডিউসার, ডিসট্রিউটর সহ সবাইকে আমার ধন্যবাদ,কৃতজ্ঞতা জানাই।
আফরান নিশোর প্রথম চলচ্চিত্র তার জন্য শুভকামনা ও সকল শিল্পীর জন্য ভালবাসা রইল।
এবার ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত সব সিনেমার জন্যও আন্তরিক শুভকামনা থাকলো।
জয় হোক বাংলা চলচ্চিত্রের।
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা